Rajakar Ijjot Alir Jiboner Ekdin - রাজাকার ইজ্জত আলীর জীবনের একদিন বইটি মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা একটি মুক্তিযুদ্ধের ওপর বই। মুহাম্মদ জাফর ইকবাল সাইন্স ফিকশন লেখক হিসেবে সমধিক পরিচিত হলেও তিনি অনেক কিশোর উপন্যাস রচনা করেছেন। তিনি শিশু-কিশোরদের একজন অত্যন্ত জনপ্রিয় লেখক। রাজাকার ইজ্জত আলীর জীবনের একদিন বইটি ২০১৮ সালে প্রকাশ করেছে তাম্রলিপি প্রকাশনী। এই বইটি ছাড়াও মুক্তিযুদ্ধের ওপর মুহম্মদ জাফর ইকবাল বেশ কয়েকটি বই প্রকাশ করেছে।
দেখে নিনঃ
বইয়ের নামঃ রাজাকার ইজ্জত আলীর জীবনের একদিন
লেখকঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবাল
রাজাকার ইজ্জত আলীর জীবনের একদিন বইটি একটি ভিন্নধর্মী বই। এটি লেখা হয়েছে একজন রাজাকারের প্রেক্ষাপট থেকে মুক্তিযুদ্ধ, এবং এর সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে। একজন সাধারণ রাজাকার কীভাবে মুক্তিযুদ্ধকে দেখতো, রাজাকার এবং মিলিটারি বাহিনীর প্রতিদিনের অকল্পনীয় নৃশংসতা, তাদের নিত্যদিনের কার্যক্রম, একজন রাজাকারের মনের ভেতরের অভ্যন্তরীন কোন্দল, প্রভৃতি আরো অনেক বিষয় অনন্যভাবে রাজাকার ইজ্জত আলীর জীবনের একদিন বইটিতে উপস্থাপিত হয়েছে।
‘রাজাকার ইজ্জত আলীর জীবনের একদিন’ বইটির ফ্ল্যাপের কথা
তাকে দাঁড়িয়ে থাকতে বলেছে । গিয়াস উদ্দিন দেয়ালে ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে রইল । সে চোখটা বন্ধ করে আকাশের দিকে তাকিয়ে গানটা গাইতে শুরু করল, যখন মনে অশান্তি হয় তখন গান গাইলে তার মনটা শান্ত হয়। এখন তার ভেতরে কষ্ট আর অশান্তি, গলা ছেড়ে সুরটা ধরতে পারলেই সে শান্তি পাবে । গিয়াস উদ্দিন কাঁপা গলায় গাইতে শুরু করে—
“দয়াময়, ওরে দয়াময়
আমারে যদি লইয়া যাইবা তোমার ধারে
তাহলে আমারে জনম দিলা কেনে—”
ভূমিকাঃ
এই উপন্যাসের চরিত্রগুলো কাল্পনিক। তবে যে ঘটনার কথাগুলো বলা হয়েছে তার সবগুলো সত্যি। ঘটনাগুলো ১৯৭১ সালে আমি নিজের চোখে দেখেছি, শুনেছি কিংবা লোকমুখে জেনেছি।
২০১৮ সালের এই সময়টিতে কেন আমি এই উপন্যাসটি লিখেছি তার একটা কারণ আছে। তবে ঠিক কী কারণ জানা নেই, এই উপন্যাসটি লিখতে গিয়ে আমি আমার নিজের ভেতরে এক ধরনের গ্লানি অনুভব করছি।
নোটঃ কপিরাইটের কারণে বইটি রাজাকার ইজ্জত আলীর জীবনের একদিন পিডিএফ ডাউনলোড নাও হতে পারে। সাময়িক এই সমস্যার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। alert-warning
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন